আসুন আমাদের প্রাথমিক শিক্ষার প্রন্তিক যোগ্যতাগুলো পুনরায় দেখে নেয়া যাক_
১। সর্বশক্তিমান আল্লাহ তা’আলা/সৃষ্টিকর্তার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস স্থাপন, সকল সৃষ্টির প্রতি ভালোবাসায় উদ্বীপ্ত হওয়া।
২। নিজ নিজ ধর্ম প্রবর্তকের আদর্শ এবং ধর্মীয় অনুশাসন অনুশিলনের মাধ্যমে নৈতিক ও চারিত্রিক গুনাবলি অর্জন করা।
৩। সকল ধর্ম ও ধর্মাবলম্বীদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন ও ভ্রাতৃত্ববোধে উদ্বীপ্ত ও শ্রদ্ধাশীল হওয়া।
৪। কল্পনা, কৌতুহল, সৃজনশীলতা ও বুদ্ধিরি বিকাশে আগ্রহী হওয়া।
৫। সংগীত, চারু ও কারুকলা ইত্যাদির মাধ্যমে সৃজনশীলতা , সৌন্দর্যচেতনা, সুকুমারবৃত্তি ও নান্দনিকবোধের প্রকাশ
এবং সৃজনশীলতার আনন্দ ও সৌন্দর্য উপভোগের সামর্থ্য অজর্ন করা।
৬। প্রাকৃতির নিয়মগুলো জানার মাধ্যমে বিজ্ঞানের জ্ঞান অর্জন করা।
৭। বিজ্ঞানের নীতি ও পদ্ধতি এবং যৌক্তিক চিন্তার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের অভ্যাস গঠন এবং বিজ্ঞানমনস্কতা অর্জন করা।
৮। প্রযুক্তি এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পর্কে জানা ও প্রয়োগের মাধ্যমে জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করা।
৯। বাংলা ভাষার মৌলিক দক্ষতা অর্জন এবং জীবনের সর্ব ক্ষেত্রে তা কার্যকর ভাবে ব্যবহার করা।
১০। বিদেশি ভাষা হিসাবে ইংরেজি ভাষার মৌলিক দক্ষতা অর্জন ও ব্যবহার করা।
১১। গানিতিক ধারণা ও দক্ষতা অর্জন করা।
১২। যৌক্তিক চিন্তার মাধ্যমে গানিতিক সমস্যার সমাধান করতে পারা।
১৩। মানবাধিকার, আন্তর্জাতিকতাবোধ, বিশ্বভ্রাতৃত্ববোধ ও বিশ্ব সংস্কৃতির প্রতি আগ্রহি ও শ্রদ্ধাশীল হওয়া।
১৪। স্বাধীন ও মুক্ত চিন্তায় উৎসাহিত হওয়া এবং গণতান্ত্রিক রীতিনীতি অনুশীলন করা।
১৫। নৈতিক ও সামাজিক গুনাবলী অর্জনের মাধ্যমে ভালো-মন্দের পার্থক্য নিরুপন এবং তা বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করা।
১৬। ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় সম্পদের সুষ্ঠ ব্যবহার ও সংরক্ষনে যত্নশীল হওয়া।
১৭। বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু সহ নারী-পুরুষ, জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের সঙ্গে সম্প্রীতি ও শান্তিপূর্ণ সহ-অবস্থানের মানসিকতা অর্জন করা।
১৮। অন্যকে অগ্রাধিকার দেয়ার মাধ্যমে ত্যাগের মনোভাব অর্জন ও পরমতসহিষ্ণুতা প্রদর্শন এবং মানবিক গুনাবলী অর্জন করা।
১৯। সামাজিক কর্মকান্ডে সক্রিয় অংশগ্রহন এবং নিজের দায়িত্ব ও অধিকার সম্পর্কে সচেতন হওয়া।
২০। প্রতিকুলতা ও দুযোর্গ সম্পর্কে জানা এবং তা মোকাবেলায় দক্ষ ও আত্মপ্রত্যয়ী হওয়া।
২১। নিজের কাজ নিজে করা এবং শ্রমের মর্যাদা দেওয়া।
২২। প্রকৃতি, পরিবেশ ও বিশ্বজগৎ সম্পর্কে জানা ও ভালোবাসা এবং পরিবেশের উন্নয়ন ও সংরক্ষণে উদ্বুদ্ধ হওয়া।
২৩। আবহাওয়া ও জলবায়ুর পরিবর্তনের সমস্যা মোকাবেলায় ইতিবাচক ভূমিকা গ্রহণ।
২৪। মানুষের মৌলিক চাহিদা ও পরিবেশের উপর জনসংখ্যার প্রভাব এবং জনসম্পদের গুরুত্ব সম্পর্কে জানা।
২৫। শরীরচর্চা ও খেলাধুলার মাধ্যমে শারীরিক ও মানসিক বিকাশ সাধন এবং নেতৃত্বের গুনাবলী অর্জন করা।
২৬। নিরাপদ ও স্বাস্থকর জীবন যাপনের অভ্যাস গঠন করা।
২৭। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশপ্রেম ও জাতীয়তাবোধে উদ্দিপ্ত হওয়া এবং ত্যাগের মনোভাব গঠন ও দেশ গড়ার কাজে সক্রিয় অংশগ্রহন করা।
২৮। জাতিয় ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জানা এবং এগুলোর প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া।
২৯। বাংলাদেশকে জানা ও ভালোবাসা।
২। নিজ নিজ ধর্ম প্রবর্তকের আদর্শ এবং ধর্মীয় অনুশাসন অনুশিলনের মাধ্যমে নৈতিক ও চারিত্রিক গুনাবলি অর্জন করা।
৩। সকল ধর্ম ও ধর্মাবলম্বীদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন ও ভ্রাতৃত্ববোধে উদ্বীপ্ত ও শ্রদ্ধাশীল হওয়া।
৪। কল্পনা, কৌতুহল, সৃজনশীলতা ও বুদ্ধিরি বিকাশে আগ্রহী হওয়া।
৫। সংগীত, চারু ও কারুকলা ইত্যাদির মাধ্যমে সৃজনশীলতা , সৌন্দর্যচেতনা, সুকুমারবৃত্তি ও নান্দনিকবোধের প্রকাশ
এবং সৃজনশীলতার আনন্দ ও সৌন্দর্য উপভোগের সামর্থ্য অজর্ন করা।
৬। প্রাকৃতির নিয়মগুলো জানার মাধ্যমে বিজ্ঞানের জ্ঞান অর্জন করা।
৭। বিজ্ঞানের নীতি ও পদ্ধতি এবং যৌক্তিক চিন্তার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের অভ্যাস গঠন এবং বিজ্ঞানমনস্কতা অর্জন করা।
৮। প্রযুক্তি এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সম্পর্কে জানা ও প্রয়োগের মাধ্যমে জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করা।
৯। বাংলা ভাষার মৌলিক দক্ষতা অর্জন এবং জীবনের সর্ব ক্ষেত্রে তা কার্যকর ভাবে ব্যবহার করা।
১০। বিদেশি ভাষা হিসাবে ইংরেজি ভাষার মৌলিক দক্ষতা অর্জন ও ব্যবহার করা।
১১। গানিতিক ধারণা ও দক্ষতা অর্জন করা।
১২। যৌক্তিক চিন্তার মাধ্যমে গানিতিক সমস্যার সমাধান করতে পারা।
১৩। মানবাধিকার, আন্তর্জাতিকতাবোধ, বিশ্বভ্রাতৃত্ববোধ ও বিশ্ব সংস্কৃতির প্রতি আগ্রহি ও শ্রদ্ধাশীল হওয়া।
১৪। স্বাধীন ও মুক্ত চিন্তায় উৎসাহিত হওয়া এবং গণতান্ত্রিক রীতিনীতি অনুশীলন করা।
১৫। নৈতিক ও সামাজিক গুনাবলী অর্জনের মাধ্যমে ভালো-মন্দের পার্থক্য নিরুপন এবং তা বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করা।
১৬। ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় সম্পদের সুষ্ঠ ব্যবহার ও সংরক্ষনে যত্নশীল হওয়া।
১৭। বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশু সহ নারী-পুরুষ, জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের সঙ্গে সম্প্রীতি ও শান্তিপূর্ণ সহ-অবস্থানের মানসিকতা অর্জন করা।
১৮। অন্যকে অগ্রাধিকার দেয়ার মাধ্যমে ত্যাগের মনোভাব অর্জন ও পরমতসহিষ্ণুতা প্রদর্শন এবং মানবিক গুনাবলী অর্জন করা।
১৯। সামাজিক কর্মকান্ডে সক্রিয় অংশগ্রহন এবং নিজের দায়িত্ব ও অধিকার সম্পর্কে সচেতন হওয়া।
২০। প্রতিকুলতা ও দুযোর্গ সম্পর্কে জানা এবং তা মোকাবেলায় দক্ষ ও আত্মপ্রত্যয়ী হওয়া।
২১। নিজের কাজ নিজে করা এবং শ্রমের মর্যাদা দেওয়া।
২২। প্রকৃতি, পরিবেশ ও বিশ্বজগৎ সম্পর্কে জানা ও ভালোবাসা এবং পরিবেশের উন্নয়ন ও সংরক্ষণে উদ্বুদ্ধ হওয়া।
২৩। আবহাওয়া ও জলবায়ুর পরিবর্তনের সমস্যা মোকাবেলায় ইতিবাচক ভূমিকা গ্রহণ।
২৪। মানুষের মৌলিক চাহিদা ও পরিবেশের উপর জনসংখ্যার প্রভাব এবং জনসম্পদের গুরুত্ব সম্পর্কে জানা।
২৫। শরীরচর্চা ও খেলাধুলার মাধ্যমে শারীরিক ও মানসিক বিকাশ সাধন এবং নেতৃত্বের গুনাবলী অর্জন করা।
২৬। নিরাপদ ও স্বাস্থকর জীবন যাপনের অভ্যাস গঠন করা।
২৭। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশপ্রেম ও জাতীয়তাবোধে উদ্দিপ্ত হওয়া এবং ত্যাগের মনোভাব গঠন ও দেশ গড়ার কাজে সক্রিয় অংশগ্রহন করা।
২৮। জাতিয় ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জানা এবং এগুলোর প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া।
২৯। বাংলাদেশকে জানা ও ভালোবাসা।
সুন্দর একটি পোস্ট, ধন্যবাদ।
ReplyDeleteBangla bison Kon kon bomber prantik joggota?
ReplyDeletesubject wise teeminal competency need
ReplyDeleteভালো লেগেছে।
ReplyDelete